Jagrotobibek24

তথ্য, বিনোদন, সমাজ, বিজ্ঞান ও সাহিত্য সমৃদ্ধ একটি সুন্দর ব্লগ

Sponsored by: VINNOMATRA

GoRiseMe.com

Followers

Thursday 14 January 2016

সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসই যুক্তিযুক্ত-



সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসই যুক্তিযুক্ত-


ইসলামের ধারণাকে অনুধাবন করতে না পেরে অনেক মানুষ বর্তমান সমাজের ভুল ধারণা কে পুজি করে বিভ্রান্তির মধ্যে নিজের আকীদাটুকু (বিশ্বাসটুকু) নিঃশেষ করে দিচ্ছে। তারা বুঝতেই পারছেনা ইসলাম আসলে কী? আর সমাজের বর্তমান মোল্লা চিত্রটা তো সবার জানা। মোল্লা দেখলেই যেন একটা ধারণা হয়ে গেছে এরা বদমাশ, ভন্ড, সন্ত্রাসী ইত্যাদি ইত্যাদি। আর মানুষ এটাও বুঝতে পারেনা কোন মৌলবী কখনো ইসলামের উদাহরণ বা সমতুল্য হতে পারেনা। আমি আপনি যতই ধার্মিক হইনা কেন আমাদের তুলনা বা উদাহরণ কখনো ইসলাম হতে পারেনা। ইসলাম কেবল ইসলাম। যদি সত্যি ইসলামকে বুঝতে চাই বা কেউ জানতে চাই তাহলে তাকে অবশ্যই পবিত্র কুরআন ও ব্যাপকভাবে রাসুল (সঃ) এর জীবনী বা হাদিস (হাদিস মানে-বাণী) দেখতে হবে। যা জানতে পারিনা বা পারব না তা যেন নিজের মত করে ধারণা করে না নিই বা নিজের মত করে পেশ না করি। তথা ইসলামের মধ্যে যা বুঝতে পারিনি তা যেন নিজের মতামত দিয়ে পরিপূর্ণ না করি। উদাহরণ হিসেবে বলতে পারি- পবিত্র কোরআন বলছে মিথ্যা বলা মহা পাপ। [আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন: যারা আল্লাহর আয়াত ও নিদর্শনের ওপর ঈমান আনে না তারাই মিথ্যা-প্রতারণা করে এবং তারই মিথ্যাবাদী। (সূরা নাহল:১০৫) মনে রাখা প্রয়োজন যারা মিথ্যাচর্চার ধারাবাহিকতা বজায় রাখে, আল্লাহ তাদেরকে কখনো হেদায়েতের আলো দান করেন না। আজীবন মিথ্যার ওপর প্রতিষ্ঠিত থেকেই মৃত্যুবরণ করতে হবে।
আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন : যে ব্যক্তি অপচয়কারী ও মিথ্যুক, আল্লাহ তাকে হেদায়েত করেন না। (সূরা মোমেন: ২৮)

মৃত্যুর পর আবার কঠিন আজাবের স্বাদ ভোগ করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন : কেয়ামতের দিন আপনি তাদের চেহারা কালো দেখতে পাবেন, যারা আল্লাহর ওপর মিথ্যারোপ করেছে। (সূরা জুমার-৬০)]

তাহলে বুঝা যাচ্ছে মিথ্যা বলা কতটা গুনাহের কাজ। কিন্তু আপনি হাদিস দেখলে পাবেন কোন কোন জায়গায় মিথ্যা বলা পাপের নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে। উদাহরণ স্বরূপ বলতে পারি-
 যেসব কারণে মিথ্যা বলা যায় :
তিন জায়গায় মিথ্যা বলা বৈধ।

    ১. যুদ্ধে মিথ্যা বলা বৈধ।
    ২. দু’গ্রুপের মাঝে সমঝোতা করার জন্য মিথ্যা বলা বৈধ।
    স্বামী-স্ত্রীর মাঝে মিল-মহব্বত সৃষ্টি করার জন্যও মিথ্যা বলা বৈধ।

উম্মে-কুলসুম রা. বলেন, আমি রাসূল সা. কে বলতে শুনেছি :

    ‘যে ব্যক্তি দু’জনে মাঝে সমঝোতা করার জন্য ভালো কথার আদান-প্রদানকালে মিথ্যা বলে সে মিথ্যুক নয়।’ (বুখারি : ২৫৪৬, মুসলিম : ২৬০৫)

আসমা বিনতে ইয়াজিদ বলেন, রাসূল সা. বলেছেন, ‘

    তিন জায়গা ব্যতীত মিথ্যা বলা বৈধ নয়। স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করার জন্য মিথ্যা বলা, যুদ্ধে মিথ্যা বলা এবং দু’জনের মাঝে সমঝোতা করার জন্য মিথ্যা বলা বৈধ। তিরমিজি : ১৯৩৯, সহিহ আল-জামে : ৭৭২৩)


তাহলে দেখা যাচ্ছে কোন কোন ক্ষেত্রে মিথ্যা বলা জায়েজ। এখন যদি এই তিন জায়গার বাহিরে অন্য কোন ক্ষেত্রে মিথ্যা বলে তাহলে কি তাকে জায়েজ বলা যাবে। ধরেন কোন মৌলবী বা হুজুর তার ব্যক্তিগত কারণে কোন একটা মিথ্যা বলল- আর তা তার পাশের নিকটতম বন্ধু জানল আর তাতে সে ভাবল মনে হয় এখানে মিথ্যা বলা জায়েজ। এরপর সেও হুজুরের যে ব্যক্তিগত কারণে মিথ্যা বলেছিল তা তার প্রয়োজনে প্রয়োগ করল। এভাবে বেশ কিছু লোক জানাজানি হলো এবং সবাই তার সদ্য ব্যবহার করতে লাগল। তাহলে এখন প্রশ্ন হলো আপনি হুজুর কে দেখে যে ধারণা করলেন বা নিজের মত করে যে ভেবে নিলেন তা আপনি কি পবিত্র কোনআন বা হাদিসের সাথে মিলিয়ে নিয়েছেন। এখানে কি ইসলামের দোষ দেয়া ঠিক হবে?


আর বাংলায় কিছু পরস্পর বিরোধী মনে হওয়া কথা আছে- যেমন:

দুষ্টু এঁড়ের থেকে শুণ্য গোয়াল অনেক ভালো বা দুষ্টু গরুর থেকে শুণ্য গোয়াল অনেক ভালো
আবার আরেকটি প্রবাদ দেখেন-
একেবারেই না থাকার চেয়ে কিছু থাকা ভালো বা নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো।

কিছু বুঝলেন?

এমনই অনেক কথা আছে পবিত্র কোনআনে যা সব মানুষই বুঝে না। কি আর বলব এমনকি আমিও অনেক কিছু বুঝিনা। তাই বলে মনক্ষুন্ন হয়না বা করিনা।  বরং আমার প্রশ্নগুলোর উত্তর অনেক বেশি খোজার চেষ্টা করি। পবিত্র কোরআনে প্রথমে তারপর হাদিসে। যদি না পায় তবে আশাহত হয়না কারণ আমি হয়তো যথেষ্ট খোজার চেষ্টা করিনি।

উচ্চাকাঙ্খায় একটা কথা আছে- মানুষ সাফল্যের খুব কাছে গিয়ে হতাশ হয়ে ফিরে আসে যদি সে আর একটু ধৈর্য্য ধরত আর একটু চেষ্টা করত তবে সাফল্য আসত এবং স্বপ্ন পূরণ হতো। [বেশির ভাগ মানুষই সাফল্যের কাছে গিয়ে ফিরে আসে-আমার মন্তব্য]


আকাশ মালিককে লক্ষ্য করে আনাস ভাই একটা ধারণা তৈরী করে ইসলামকে বুঝানো চেষ্টা করেছে, ভাবি' এমন ধারণা আমার মাঝেও লালিত হচ্ছি বৈ প্রকাশের সুযোগ হয়ে উঠছিল না। তবে আমি এমন বিশ্বাস করি যে, ব্যক্তি বিশেষে অনেক চিন্তা ভাবনার জায়গাটুকুও মিলে যায়, যেমন অনেক বিজ্ঞাণী কোন কিছু আবিষ্কার করার আগেই অন্য কোন বিজ্ঞানী তা আবিষ্কারের কাজ চালিয়ে যাচ্ছিল। এমন হতেই পারে (হয়েছে ও)। আবার কিছু মক্কেল আছেন যারা এটাকেই উপলক্ষ্য করে নকল করেছে, চুরি করেছে ইত্যাদি বলে বিভ্রান্তি ছড়ায়। তবে যে চুরি হয় না তাও বলা যাবে না। তার মানে দাড়াচ্ছে দুটোই হয়।


তবে এ দুয়ের মাঝখানে আরও অনেক কথা আছে। আশা করছি বুঝে নিবেন।


এখন নিচের দেয়া অংশটুকু পড়ে সময় থাকলে তাদের জ্ঞানগর্ভ বির্তকের পাঠক হতে পারেন।


anas নভেম্বর ৩০, ২০০৯ at ৮:০৯ অপরাহ্ন [উত্তরাদাতা]






@আকাশ মালিক,  [যাকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে]

ইস! স্রষ্টা যদি এসে একবার দেখিয়ে দিত যে সে আছে, তাহলে দিনের বেলায় দিন এরকম অর্থহীন বিশ্বাস আমাকে করতে হত না!

এখানে অনেকেই বলেছেন এ জগৎটাকে যতটা সুশৃংখল ভেবে স্রষ্টার উপস্থিতিতে বিশ্বাস করছি ততটা না, হতেই পারে, কুরানে তো এরকম কিছু বলা নেই, কুরানে বরং সকল কিছুর মৃত্যুর কথা বলা আছে, তার মানে শৃংখলা বেপারটা আপেক্ষিক, যেমন্টা আপেক্ষিক মানুষের শ্রেষ্ঠ হবার বেপারটি, কুরানে বলা আছে আমি মানুষকে সবচেয়ে সুষম ভাবে সৃষ্টি করেছি, আবার বলা আছে মানুষকে সবচেয়ে দুর্ব্লভাবে সৃষ্টি করেছি, অনেকটা একাডেমিকভাবে ভাল ছাত্রের আচড়ণের কারনে স্কুলের সবচেয়ে খারাপ ছাত্র হবার মতনই আপেক্ষিক। বলতে পারেন শক্তির মৃত্যু নেই, এক রুপ থেকে আরেক রুপে পরিবর্ত্ন হয়, কে বলতে পারে মানুষের মৃত্যুর মাদ্ধমে তার চেতনার একরুপ থেকে আরেকরুপে পরিবর্ত্ন হয় না, আমরা বড় জো্র বলতে পারি আমরা জানিনা, বিজ্ঞান এখন সেই রকম গবেষনায় যায়নি অথবা সেই ক্ষমতা এখন অর্জিত হয়নি, নানা প্রকার ভিন্ন গবেষণা বলতে চেষ্ট করা হছে যে এসবের পেছনে কোন কার্যকারন নেই, কিন্তু এসবি বস্তুবাদী গবেষনার ফলাফল। একটা মানুষ বসে আছে, আমরা দেখছি সে কোন কাজ করছে না, সেই মানুষটি পরদিন একটি কাজে সফল হল,সে আসলে আগের দিন চিন্তার জগতে কাজ করেছিল, আমরা যা দেখেছি তাই বলেছি, সুতরাং বস্তুগত গবেষণায় প্রাপ্ত উপসংহার আমাকে ভরসা দেয় না, (এজন্ন আমি বলেছি শৃংখলা দেখে অবিশ্বাস করতে কষ্ট হয়, বলিনি প্রমান করে যে স্রষ্টা আছে ) তাই বিশ্বাস-ই সম্বল।

প্রশ্ন হচ্ছে এ ধরনের বিশ্বাস সমস্যা কিনা, দেখুন আমি যদি জন্ম থেকে দেখতাম যে আমার সমাজে ও দুনিয়া জুড়ে যত খারাপ আছে, দুর্নী্তি, হিংসা, লো্ভ, হত্তা, অন্নের অধীকার হরণ আর যা যা আছে খারাপ, সেই সব অনুপস্থিত, তাহলে আমাকে মুস্লিম হবার দরকার হত না, আমি এর বিপরীতটাই দেখেছি, তাই ভেবেছি এর পরিবর্তন কিভাবে করা যায়, আমার শিক্ষা, মুস্লিম পরিবার আমাকে এটাই শিক্ষা দেয় ইস্লামী জীবন বেবস্থা এর সমাধান দিতে পারে, আপত্তির জায়গা গুল নতুন করে ভেবে উপযোগী সমাধান দিয়ে এর বেবহার নতুন ভাবে করা যেতে পারে, এখন আপনারা যদি এসবের সমাধান ইসলাম ছাড়া অন্ন কোনভাবে দেন, একটি সমাজ গঠন করেন যেখানে ইস্লামের সুন্দর বানীগুল ইসলাম ছাড়াই প্রতিষ্ঠিত থাকবে সেক্ষেত্রে আমার বিস্বাস আপনাদের সহযোগীই হবে, সেরকম সমাজ তো আগে প্রতিষ্ঠা, অথবা করার প্রচেষ্টা ও কর্মসুচী থাকতে তো হবে।

ধরুন আমি আর আপনি একটা অংক করলাম, দুজনেরটাই ঠিক, কিন্তু আপনি রেজিস্ট্রেষণ করেননি বিধায় আপনারটা কোন নম্বরিং করা হয়নি, আমার বিশ্বাস বড় জো্র রেজিস্ট্রেষণ করেছি বলে নিরাপত্তা দিবে।

আমি অনেকটা এরুপে ভাবি যে মানুষ কম্পিউটার তৈ্রী করেছে, এখন ঢুকে যাই কম্পিউটার জগত এ, এখানে সব কিছু কাজ করছে ০ ১ ০ ১ এভাবে, এখন একে চিন্তা করার সুযোগ দিলাম, স্বাধীন চিন্তা, তারপর একেকটা প্রোগ্রাম বলা শুরু করল যে মানুষকে তো আমরা দেখিনা যাকে আমাদের স্রষ্টা বলা হচ্ছে, আমরা ০ ১ ০ ১ পদ্ধতিতে কাজ করি এর জন্য কোন স্রষটার প্রয়োজন নেই, এখন এদের কে বিস্বাস করাতে হলে কি মানুষকে কম্পিউটারের ভিতর ঢুকতে হবে? বড় জোড় একটা প্রোগ্রাম বানায় দিয়ে পাঠাব, আর ঢুকলেও তো ঐ বাইনারী পদ্ধতিতে ঢুকতে হবে এ বায়োলজিকাল দেহ কে তো আর তারা বুঝবে না, এখন সেভাবে না ঢুকলে বা পাঠানো প্রোগ্রামটি কাজ না করলে মানুষ স্রষ্টা হিসেবে সর্বশক্তিমান তা মিত্থা হয়ে যাবে? বেশী ঝামেলা মনে হলে কম্পিউটার বন্ধ করে দিলেই তো প্রমান হবে যে মানুষ আসলেই সর্বশক্তিমান, ভাল প্রগ্রাম তৈ্রী করে প্রমান করতে হবে যে সর্বশক্তিমান তার আসলে প্রয়োজন নেই, কম্পিউটারকে যে কাজ দেয়া হয়েছিল, ওটাকে যে চিন্তা শক্তি দিয়েছি বলে উলটাপালটা কাজ করলে আপনি কি শাস্তি হিসেবে নষট হিসেবে পরিগনিত করবেন না?

এখন প্রোগ্রামটি কি? আমি যতটুকু বুঝি স্রষ্টার ভাল প্রোগ্রামটি হল বিবেক, এটি যত শক্তিশালী হবে খারাপ পোগ্রাম হেরে যাবে এটি দুর্বল হলে জিতবে। আর বিবেক তো কোন ধর্মের সম্পত্তি নয়। এ থেকে অনেক প্রশ্ন আসতে পারে, যেমন খারাপ প্রগ্রামটি ও তাহলে স্রস্টা তৈরী করেছেন, তিনিই যখন খারাপ ভাল তৈ্রী করলেন তাহলে খারাপ জয়ী হলে আমাদের কি দোষ ইত্যাদী ইত্যাদী, আমি বলব ভেবে দেখেন।

আপনার ইস্লামের জন্ম… বই টা পড়লাম, আপনার লেখা ইতিহাসের প্রায় সবটাই জানা ছিল, নতুন কিছু তেমন একটা যুক্ত হয়নি, যেটা বুঝিনি যে আপনি ইস্লামের ইতিহাস বর্ণনা করেছেন, নাকি ইস্লামের ইতিহাস থেকে তত্থ নিয়ে নিজস্ব চিন্তাধারার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন, কারন আমি যদি বংগবন্ধুকে খারাপ বলতে চাই তাহলে বাকশাল, দুর্ভিক্ষ, সিরাজ শিকদার হত্তা, বাম হত্তা ইত্যাদি আনব, আর যদি ভাল বলতে চাই তাহলে একাত্তর এ তার ভুমিকা, বাঙ্গালীর প্রতি তার ভালবাসা ইত্যাদি আনব, আর যদি ইতিহাস বর্ণনা করতে চাই, তাহলে উভয়টাই আনব, আর আনার সময় খেয়াল রাখব নিজের মন্তব্ব না করার, যদি ইতিহাস আলচনা করি। আমি শুধু একজন মানুষের ইতিহাসের কথা বললাম, আপনি তো একটি জাতীর ইতিহাস বর্ননা করেছেন। তাও মাত্র ছয় খন্ডে। পুর আলোচনা করা সম্ভব না কুরান সংকলন নিয়ে আপনার প্রবন্ধ থেকেই বলব, হযরত উস্মান যে কুরান সংকলন করেছিলেন, সেটা যদি রাসুলের কুরান না হত তাহলে সে সময় মদীনাতেই এর ভয়ংকর রকম প্রতিবাদ হত, কারন রাসুলের জীবদ্দশাতেই রাসুলে পুর্ণাংগ কুরান সংকলন করে গিয়েছিলেন যা সেই সময় অনেক হাফেযে কুরান রাসুলের সংকলিত কুরান-ই বুকে ধারন করত, উস্মান যদি সামান্য পরিমান রদবদল করে থাকতেন তাহলে সমস্ত হাফেযে কুরানসহ মদীনার সব লো্কের ই কুরানের উপর বিস্বাস উঠে যেত, ফলে সিফফিনের যুদ্ধে আলীর বাহিনী ধোকা খেত না, সেই সময় বর্শার মাথায় সাধারন বই এর কপি বেধে দিলেও কিছু হত না, এতেই বুঝা যায় উস্মানের সংকলিত কুরান নয় রাসুলের সংকলিত কুরান ই আমাদের মাঝে আছে, উসমান যেটি করেছেন সেটি হল আঞ্চলিক ভাষার অবলুপ্তি।

http://www.themodernreligion.com/basic/quran/quran_proof_preservation.htm

আমি জানি আমার জ্ঞানের সীমাহীন ঘাটতি আছে, আমার কথা কার ভাল লাগ্লেও লাভ নেই খারাপ লাগ্ললেও ক্ষতি নেই, এ দেশের উন্নতি হলেই আমার লাভ, এখন যুক্তিবাদীদের এজন্ন্য পছন্দ করি যে যত গাধাই হই না কেন, তারা অন্তত বলতে দেয়, গাধা মার্কা প্রশ্ন করলেও গালাগালি করে না। তাই আপনি আমাকে স্ববিরধী বলতেও পারেন।



বিতর্কগুলো পড়তে- https://blog.mukto-mona.com/2009/11/21/3353/

অথবা এখানে ক্লিক করুন-

মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন।
১৪-১-২০১৬

No comments:

Post a Comment

International