ইসলামকে কটুক্তি করায় সমসাময়িক একটি লেখা-
বাংলাদেশে বর্তমানের উচ্চপদে হিন্দুদের মদদ চলছে।বিভিন্ন উচ্চপদে এখন হিন্দুদের
দখলে। মুসলমানরা কি ঐ পদগুলো পেতে পারতো না। তারা কি মেধাশুণ্য হয়েগেছে
নাকি। তারা কি মনে করছে বিজ্ঞানমনষ্ক শুধু বেধর্মীরা। তবে জেনে রাখুন
পৃথীবির বেশিরভাগ আধুনিক আবিষ্কার মুসলমানদের। তাহলে এটা স্পষ্ট যে
বেধর্মীরা বাংলাদেশে প্লান করে নেমেছে মুসলিমদের ধ্বংস করার জন্য। রক্ত যখন
দিয়েছি প্রয়োজনে আরও রক্ত দেব তবু এ দেশকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ-শেখ
মুজিবুর রহমানের সেই ঐতিহাসিক ভাষণ সবর্দাই জাগ্রত রাখতে হবে। ভুলে গেলে
চলবে না কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে থেকে পরে হুংকার দিলে লাভ হবে না সর্বদাই জাগ্রত
থাকতে হবে। নইলে ঘুমিয়ে থাকা সময়টুকুর মধ্যে অন্যরা সুযোগ নিবে। আজ
মুসলিমদের বিভ্রান্তির মাঝের সময়টুকুতে বেধর্মীরা সুযোগ নিয়েছে। বেশী দেরী
হওয়ার পূর্বেই তাদের পতন না করতে পারলে ভবিষ্যত প্রজন্মের আলো আশা নিভে
যাবে। অন্ধকারে পরিণত হবে বাংলাদেশ। আমরা জ্ঞানী মুসলিমরা সবাই জানি অকর্ম
লোভনীয় হয়, সৎ পথে থাকা সমাজে কষ্টকর। তবু আমরা চাই কষ্ট করে হলেও সৎ পথে
থাকবো-আগামী প্রজন্মকেও সৎ পথে রাখার জন্য সর্বাত্তক চেষ্টা চালিয়ে যাবো।
* দৃশ্যমান বিক্ষোভের চেয়ে অদৃশ্যমান বৃদ্ধির প্রয়োগ বেশি কার্যকর। সুতরাং
মুসলিম ভাইদের বলব যারা উচ্চপদের কাছাকাছি আছেন, সর্বাত্তক চেষ্টা চালিয়ে
যান উচ্চপদের জন্য। বিজ্ঞান মনোষ্ক হয়ে বুঝিয়ে দিন আমরাও পারি, উচ্চপদ
ধারীদের চেয়ে বেশি কার্যকর ভূমিকা রেখে তাদের থেকে আপনি যে বেশি যোগ্য তা
প্রমাণ করুন। প্রথমত এভাবেই কাজ চালিয়ে যান।
* যদি দপটে উচ্চপদে কেউ অবস্থান করতে চাই তাহলে সেই দু:সাহস বাংলার জমিনে
যে হবে না তা বুঝাতে বঙ্গবন্ধুর জ্বালাময়ী সে ভাষনের দু'চার লাইন শুনিয়ে
দিন- (বাঙ্গালিজাতীকে দামিয়ে রাখতে পারবানা......)
* আমাদের বাংলাদেশে যেহেতু অনেক অমুসলিম বসবাস করছে আমার মনে হয় তাদের
ভাবমুর্তির প্রতি দৃষ্টিগোচর করে তাদের ধারণাগুলো আমলে এনে আমাদের তথা
মুসলিমদের ভাবমুর্তির মতবিনিময়ের ব্যবস্থা করা দরকার। আমাদের বিজ্ঞানময়,
জীবনদর্শণ কোরআনের বানী বেশি বেশি প্রচার করার দরকার। একটা কথা বলে রাখি-
যেখানে আলো থাকে না সেখানে অন্ধকার এমনিতেই উপস্থিত হয়ে যায়। সূর্যটা আছে
বলেই পৃথিবী আলোকিত। ঘরে বাল্ব (আলো) জ্বলে বলেই ঘর আলোকিত। সূর্য তার কিরণ
দেয়া বন্ধু করে দিলে পৃথিবী অন্ধকারে পতিত হবে। যদিও সূর্য কখনো তার
বিকিরণ দেয়া বন্ধ করে না। যেহেতু পৃথিবী গোত্তুল আকার তাই সে কোন না কোন
দেশে আলো দিচ্ছে। আর যেখানে বা যে দেশে তার আলো পড়ছে না সে দেশে অন্ধকার
নেমে আসে। তেমনি যে ঘরে বাল্ব (আলো) জ্বলে না সে ঘর অন্ধকারময়। ঠিক সেই রকম
যেখানে কোরআনের জ্ঞান অনুপস্থিত, যেখানে রাসুল (স:)এর দেখানো আদর্শপথের
পদরেখা নেই সেই জ্ঞানগৃহ অন্ধকার এবং সেই পথ ভ্রান্তপথ।
আরও কিছু বলার ছিল...
তবে পরিশেষ এতটুকুই বলব মুসলিমদের পরনির্ভর হয়ে থাকা চলবে না, যে কেউ কিছু
বলে না আমি আর কি বলব, কেউ প্রতিবাদ করে না-আমি আর কি করবো। এই ভাবাপন্ন
মনমানসিকতা ঝেড়ে ফেলতে হবে। মনে রাখতে হবে আপনিই প্রথম।
তোমার ভবিষ্যৎ নিরাপদ, আমাদের প্রজন্মের সুষ্ঠু মনোবিকাশের জন্য আরেকবার না
হয় সংগ্রাম করলাম....! (করলাম শব্দটা দিয়ে বর্তমান ও ভবিষ্যৎকে নির্দেশ
করছি)।
* তিনি বলেছেন- ইসলাম কোন ধর্ম নয়। এখানে তিনি কোন যুক্তি দেননি। কেন ধর্ম
নয়, ধর্ম না হলে এটা কি? এমন কোন তথ্য দেননি। যুক্তির বিচারে আমি স্পষ্ট
করে বলতে পারি পৃথিবীতে একটাই মূল ধর্ম আছে সেটা হলো ইসলাম।
* তিনি বলেছেন- মুসলিমরা নামাজ পড়ে চর্বি কমানোর জন্য। আমি তর্কে যাচ্ছিনা।
পৃথিবীর সকল মানুষকে বলব এই চর্বি কমানোর জন্য হলেও নামাজ পড়ার অভ্যাস
করুন দেখবেন আপনার চর্বি কমার পাশাপাশি মানষিক প্রশান্তির উন্নতি হবে।
চর্বি কমবে, শ্বাস তন্ত্র ভালো থাকবে, মস্তিষ্ক সতেজ থাকবে, কিডনি ভালো
থাকবে এমন অনেক উপকার পাবেন। তবে আসল কথা হলো আমরা মুসলিমরা এসব ১৪০০ বছর
পূর্বে জানতাম না তবুও নামাজ পড়তাম। হয়তো মুসলিমরা এসব তখন থেকেই জানতো?
আসলে জানতো কি? না না জানতো না কারণ বিংশ শতাব্দির শুরুর দিকে মেদ, চর্বি,
ডায়াবেটিকস ইত্যাদির আবির্ভাব হয়েছে। তবু অমুসলিমদের তার দেয়া পয়েন্টা ধরে
বলব অন্তত পক্ষে নামাজটা পড়া শুরু করে দিন চর্বি কমানোর জন্য হলেও। আর
মুসলিমদের বলব তাদের আন্তরিক সহায়তা করুন... আপন ভাইয়ের থেকেও বেশি...
*** আমরা বাঙালি খুবই ভালই কথার রসিক ও বুদ্ধিমাত্তার পরিচয় দিতে পারি।
আমরা যখন কিছু পাওয়ার আশার করি বসের থেকে তখন কত কদবনুশি করি, বস আপনার
তুলনা হয়না, আপনি অনেক ভালো ইত্যাদি বলে স্বর্গে তুলে দিই। কষ্টকর কাজ
এড়াতে অনেক বুদ্ধিমান লোক পাশে থাকা আবুলমার্কা লোককে বলে
হিন্দুদের কুকীর্তি
হিন্দুদের মুখোশ
গণহারে হিন্দু নিয়োগ
হিন্দুরা দেশ চালায়
বাংলাদেশে বর্তমানের উচ্চপদে হিন্দুদের মদদ চলছে।বিভিন্ন উচ্চপদে এখন হিন্দুদের
দখলে। মুসলমানরা কি ঐ পদগুলো পেতে পারতো না। তারা কি মেধাশুণ্য হয়েগেছে
নাকি। তারা কি মনে করছে বিজ্ঞানমনষ্ক শুধু বেধর্মীরা। তবে জেনে রাখুন
পৃথীবির বেশিরভাগ আধুনিক আবিষ্কার মুসলমানদের। তাহলে এটা স্পষ্ট যে
বেধর্মীরা বাংলাদেশে প্লান করে নেমেছে মুসলিমদের ধ্বংস করার জন্য। রক্ত যখন
দিয়েছি প্রয়োজনে আরও রক্ত দেব তবু এ দেশকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ-শেখ
মুজিবুর রহমানের সেই ঐতিহাসিক ভাষণ সবর্দাই জাগ্রত রাখতে হবে। ভুলে গেলে
চলবে না কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে থেকে পরে হুংকার দিলে লাভ হবে না সর্বদাই জাগ্রত
থাকতে হবে। নইলে ঘুমিয়ে থাকা সময়টুকুর মধ্যে অন্যরা সুযোগ নিবে। আজ
মুসলিমদের বিভ্রান্তির মাঝের সময়টুকুতে বেধর্মীরা সুযোগ নিয়েছে। বেশী দেরী
হওয়ার পূর্বেই তাদের পতন না করতে পারলে ভবিষ্যত প্রজন্মের আলো আশা নিভে
যাবে। অন্ধকারে পরিণত হবে বাংলাদেশ। আমরা জ্ঞানী মুসলিমরা সবাই জানি অকর্ম
লোভনীয় হয়, সৎ পথে থাকা সমাজে কষ্টকর। তবু আমরা চাই কষ্ট করে হলেও সৎ পথে
থাকবো-আগামী প্রজন্মকেও সৎ পথে রাখার জন্য সর্বাত্তক চেষ্টা চালিয়ে যাবো।
* দৃশ্যমান বিক্ষোভের চেয়ে অদৃশ্যমান বৃদ্ধির প্রয়োগ বেশি কার্যকর। সুতরাং
মুসলিম ভাইদের বলব যারা উচ্চপদের কাছাকাছি আছেন, সর্বাত্তক চেষ্টা চালিয়ে
যান উচ্চপদের জন্য। বিজ্ঞান মনোষ্ক হয়ে বুঝিয়ে দিন আমরাও পারি, উচ্চপদ
ধারীদের চেয়ে বেশি কার্যকর ভূমিকা রেখে তাদের থেকে আপনি যে বেশি যোগ্য তা
প্রমাণ করুন। প্রথমত এভাবেই কাজ চালিয়ে যান।
* যদি দপটে উচ্চপদে কেউ অবস্থান করতে চাই তাহলে সেই দু:সাহস বাংলার জমিনে
যে হবে না তা বুঝাতে বঙ্গবন্ধুর জ্বালাময়ী সে ভাষনের দু'চার লাইন শুনিয়ে
দিন- (বাঙ্গালিজাতীকে দামিয়ে রাখতে পারবানা......)
* আমাদের বাংলাদেশে যেহেতু অনেক অমুসলিম বসবাস করছে আমার মনে হয় তাদের
ভাবমুর্তির প্রতি দৃষ্টিগোচর করে তাদের ধারণাগুলো আমলে এনে আমাদের তথা
মুসলিমদের ভাবমুর্তির মতবিনিময়ের ব্যবস্থা করা দরকার। আমাদের বিজ্ঞানময়,
জীবনদর্শণ কোরআনের বানী বেশি বেশি প্রচার করার দরকার। একটা কথা বলে রাখি-
যেখানে আলো থাকে না সেখানে অন্ধকার এমনিতেই উপস্থিত হয়ে যায়। সূর্যটা আছে
বলেই পৃথিবী আলোকিত। ঘরে বাল্ব (আলো) জ্বলে বলেই ঘর আলোকিত। সূর্য তার কিরণ
দেয়া বন্ধু করে দিলে পৃথিবী অন্ধকারে পতিত হবে। যদিও সূর্য কখনো তার
বিকিরণ দেয়া বন্ধ করে না। যেহেতু পৃথিবী গোত্তুল আকার তাই সে কোন না কোন
দেশে আলো দিচ্ছে। আর যেখানে বা যে দেশে তার আলো পড়ছে না সে দেশে অন্ধকার
নেমে আসে। তেমনি যে ঘরে বাল্ব (আলো) জ্বলে না সে ঘর অন্ধকারময়। ঠিক সেই রকম
যেখানে কোরআনের জ্ঞান অনুপস্থিত, যেখানে রাসুল (স:)এর দেখানো আদর্শপথের
পদরেখা নেই সেই জ্ঞানগৃহ অন্ধকার এবং সেই পথ ভ্রান্তপথ।
আরও কিছু বলার ছিল...
তবে পরিশেষ এতটুকুই বলব মুসলিমদের পরনির্ভর হয়ে থাকা চলবে না, যে কেউ কিছু
বলে না আমি আর কি বলব, কেউ প্রতিবাদ করে না-আমি আর কি করবো। এই ভাবাপন্ন
মনমানসিকতা ঝেড়ে ফেলতে হবে। মনে রাখতে হবে আপনিই প্রথম।
তোমার ভবিষ্যৎ নিরাপদ, আমাদের প্রজন্মের সুষ্ঠু মনোবিকাশের জন্য আরেকবার না
হয় সংগ্রাম করলাম....! (করলাম শব্দটা দিয়ে বর্তমান ও ভবিষ্যৎকে নির্দেশ
করছি)।
* তিনি বলেছেন- ইসলাম কোন ধর্ম নয়। এখানে তিনি কোন যুক্তি দেননি। কেন ধর্ম
নয়, ধর্ম না হলে এটা কি? এমন কোন তথ্য দেননি। যুক্তির বিচারে আমি স্পষ্ট
করে বলতে পারি পৃথিবীতে একটাই মূল ধর্ম আছে সেটা হলো ইসলাম।
* তিনি বলেছেন- মুসলিমরা নামাজ পড়ে চর্বি কমানোর জন্য। আমি তর্কে যাচ্ছিনা।
পৃথিবীর সকল মানুষকে বলব এই চর্বি কমানোর জন্য হলেও নামাজ পড়ার অভ্যাস
করুন দেখবেন আপনার চর্বি কমার পাশাপাশি মানষিক প্রশান্তির উন্নতি হবে।
চর্বি কমবে, শ্বাস তন্ত্র ভালো থাকবে, মস্তিষ্ক সতেজ থাকবে, কিডনি ভালো
থাকবে এমন অনেক উপকার পাবেন। তবে আসল কথা হলো আমরা মুসলিমরা এসব ১৪০০ বছর
পূর্বে জানতাম না তবুও নামাজ পড়তাম। হয়তো মুসলিমরা এসব তখন থেকেই জানতো?
আসলে জানতো কি? না না জানতো না কারণ বিংশ শতাব্দির শুরুর দিকে মেদ, চর্বি,
ডায়াবেটিকস ইত্যাদির আবির্ভাব হয়েছে। তবু অমুসলিমদের তার দেয়া পয়েন্টা ধরে
বলব অন্তত পক্ষে নামাজটা পড়া শুরু করে দিন চর্বি কমানোর জন্য হলেও। আর
মুসলিমদের বলব তাদের আন্তরিক সহায়তা করুন... আপন ভাইয়ের থেকেও বেশি...
*** আমরা বাঙালি খুবই ভালই কথার রসিক ও বুদ্ধিমাত্তার পরিচয় দিতে পারি।
আমরা যখন কিছু পাওয়ার আশার করি বসের থেকে তখন কত কদবনুশি করি, বস আপনার
তুলনা হয়না, আপনি অনেক ভালো ইত্যাদি বলে স্বর্গে তুলে দিই। কষ্টকর কাজ
এড়াতে অনেক বুদ্ধিমান লোক পাশে থাকা আবুলমার্কা লোককে বলে
হিন্দুদের কুকীর্তি
হিন্দুদের মুখোশ
গণহারে হিন্দু নিয়োগ
হিন্দুরা দেশ চালায়
No comments:
Post a Comment