নানান মানুষের নানান মত। একই কথা একটু ঘুরিয়ে পেচিয়ে বললেই মানুষকে খারাপ অপবাদ দেয়া যায়। মানুষ জানে তবু তারা জেনেই ভুল করে যেমনটা জানে যে ধুমপানে ক্ষতি হয় তবুও। সেক্ষেত্রে আমাদের বুঝতে হবে কোন মানুষ কাহারও বিরুদ্ধে কথা বললে তার পেছনে স্বার্থকতা কী আর তার উদ্দেশ্য কী? উদ্দেশ্য জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। উদ্দেশ্য ঠিক থাকলেই কেবলমাত্র একজন মানুষ অন্য একজনের ভাল বা খারাপ প্রচার করতে পারে। কেউ যদি উদ্দেশ্য ঠিক করে আমি অপ্-প্রচার করবো (হয়তো তাকে পছন্দ নয় বা তার কারণে কোন ক্ষতি হচ্ছে) সে্ক্ষেত্রে যতই ভাল কথা বলুন বা সে যতই ভালো মানুষ হউন না কেন সে অপ্-প্রচার করবেই তার বিরুদ্ধে। মূলত মানুষের উচিৎ ভালো হউক বা খারাপ তার ভাল দিকগুলো বলা যদি নেহায়েত বেশি খারাপ করে তবে তাকে সরাসরি বলা যে আপনি একাজগুলো ঠিক করছেন না যদি সরাসরি বলতে না পারি তবে যে বলতে পারবে এমন কাউকে (সে যাকে সম্মান করে বা মানে এমন লোককে) খুজেঁ বের করা যেন সে তাকে বলে এটা ঠিক নয়। তারপরও যদি না মানে তাহলে সামষ্টিগতভাবে এর সমাধান বের করা। কিন্তু এটা কখনই ঠিক হবে না যে তার বিরুদ্ধে অপ-প্রচার করা।
ডা. জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে কিছু ব্যক্তি ব্যক্তিউদ্যোগে কিছু কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। তাদের অভিযোগগুলো খুবই দূর্বল ও ভিত্তিহীন। কেউ বলে ওমুক বলেছে তাই আমিও বলছি... ইত্যাদি ইত্যাদি।
তার অভিযোগগুলোর সত্যতা জানবো আর ভুলগুলোর উত্তর জানার চেষ্টা করবো-
1) বহুল প্রচারিত একটি অপ-প্রচার।
1. Video Link (English)
2. Video Link (Bangla)
Ans:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কিছু মানুষ ভন্ড, পাকিস্তানপন্থী ইত্যাদি বলে আবার মেজর জিয়াউর রহমানকেও অনেক মানুষ স্বৈরাচার ইত্যাদি বলে আমি যেহেতু নিজে দেখিনি তাই বলতে পারিনা এসব ঠিক না ভুল। ইন্টারনেটে, বইয়ের তথ্যানুযায়ী যা জানতে পেরেছি তাতে সন্দেহ আছে কারণ কেউ ভালো বলেছে কেউ খারাপ। তাই আমি সরাসরি বলতে পারিনা .. বা .. আসলেই ভণ্ড ছিল বা স্বৈরাচার ছিল। আর এটা বলাই শ্রেষ্ঠবুদ্ধিমানের কাজ। আমাদের নবী হযরত ঈসা (আ:)কে খ্রিষ্টানেরা উপসনা করে, আল্লাহর সন্তান বলে তাই বলে কি তার উপর শান্তি বর্ষিত হউন এটা বলা যাবে না। (আল্লাহ মার্জনা করুন)এখন রাম কৃষ্ণকে কেউ নবী হিসেবে মানবেনা কারণ আদি থেকে তাদের পুজা করে আসছে হিন্দুরা। কিন্তু তারও আদি থেকে আল্লাহ নবী পাঠিয়েছিলেন ১লক্ষ ২৪ হাজার (মতান্তরে)তাদের খবর কি যখন পবিত্র কোরআনে মাত্র ২৫ জন নবীর নাম উল্লেখ্য আছে। তাই কারও পুজা করলেই যে তাকে আল্লাহ তার উপর শান্তি বর্ষিত হউক এটা বলা যাবে তা বলা সংকীর্ণমনার কাজ হবে। আমি তো হে আল্লাহ তুমি বারাক ওবামার উপর শান্তি বর্ষণ করো আর যেহেতু তিনি বেচে আছে তাকে তুমি হেদায়েত দান করো। এটা নিশ্চয় উদার মনের বহি:প্রকাশ। যখন নবী মুহাম্মদ (স:) ইসলাম দ্বিধেষী (তৎকালীন) হযরত উমর (রা:) এর জন্য দোয়া করলেন। ভেবে দেখুন তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে আর আমাদের নবী তার জন্য দোয়া করছেন? কিছু বুঝলেন?
ডা. জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে কিছু ব্যক্তি ব্যক্তিউদ্যোগে কিছু কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। তাদের অভিযোগগুলো খুবই দূর্বল ও ভিত্তিহীন। কেউ বলে ওমুক বলেছে তাই আমিও বলছি... ইত্যাদি ইত্যাদি।
তার অভিযোগগুলোর সত্যতা জানবো আর ভুলগুলোর উত্তর জানার চেষ্টা করবো-
1 |
1. Video Link (English)
2. Video Link (Bangla)
Ans:
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে কিছু মানুষ ভন্ড, পাকিস্তানপন্থী ইত্যাদি বলে আবার মেজর জিয়াউর রহমানকেও অনেক মানুষ স্বৈরাচার ইত্যাদি বলে আমি যেহেতু নিজে দেখিনি তাই বলতে পারিনা এসব ঠিক না ভুল। ইন্টারনেটে, বইয়ের তথ্যানুযায়ী যা জানতে পেরেছি তাতে সন্দেহ আছে কারণ কেউ ভালো বলেছে কেউ খারাপ। তাই আমি সরাসরি বলতে পারিনা .. বা .. আসলেই ভণ্ড ছিল বা স্বৈরাচার ছিল। আর এটা বলাই শ্রেষ্ঠবুদ্ধিমানের কাজ। আমাদের নবী হযরত ঈসা (আ:)কে খ্রিষ্টানেরা উপসনা করে, আল্লাহর সন্তান বলে তাই বলে কি তার উপর শান্তি বর্ষিত হউন এটা বলা যাবে না। (আল্লাহ মার্জনা করুন)এখন রাম কৃষ্ণকে কেউ নবী হিসেবে মানবেনা কারণ আদি থেকে তাদের পুজা করে আসছে হিন্দুরা। কিন্তু তারও আদি থেকে আল্লাহ নবী পাঠিয়েছিলেন ১লক্ষ ২৪ হাজার (মতান্তরে)তাদের খবর কি যখন পবিত্র কোরআনে মাত্র ২৫ জন নবীর নাম উল্লেখ্য আছে। তাই কারও পুজা করলেই যে তাকে আল্লাহ তার উপর শান্তি বর্ষিত হউক এটা বলা যাবে তা বলা সংকীর্ণমনার কাজ হবে। আমি তো হে আল্লাহ তুমি বারাক ওবামার উপর শান্তি বর্ষণ করো আর যেহেতু তিনি বেচে আছে তাকে তুমি হেদায়েত দান করো। এটা নিশ্চয় উদার মনের বহি:প্রকাশ। যখন নবী মুহাম্মদ (স:) ইসলাম দ্বিধেষী (তৎকালীন) হযরত উমর (রা:) এর জন্য দোয়া করলেন। ভেবে দেখুন তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে আর আমাদের নবী তার জন্য দোয়া করছেন? কিছু বুঝলেন?
No comments:
Post a Comment