পরীক্ষার পূর্বে তোমার করণীয়? - মুহাম্মদ মাছুম সরকার
JB: তোমাদের হাতে সময় খুব একটা নেই। তাই পরীক্ষা পূর্ববর্তী সংক্ষিপ্ত এ মূল্যবান ক’দিনে প্রতিটি বিষয়ের মূল বইয়ের প্রতিটি পৃষ্ঠার মূল তথ্য Information গুলো একবার দেখে নেবে। কোন পৃষ্ঠার তথ্যগুলো মেমোরী থেকে হারিয়ে গেলে সেগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়ে নেবে। না দেখে কঠিন বানানগুলো খাতায় লিখে প্র্যাকটিস করবে। এ সময় বাবা-মা অথবা বড় কারো হাতে বই দিয়ে Information গুলো জিজ্ঞেস করতে বলবে। নিজেকে যাচাই করে নেবে। মনে রাখবে, পাঠ্যবইয়ের তথ্যগুলো জানা থাকলে যেকোন ধরনের নতুন উদ্দীপনা সম্বলিত যেকোন নতুন প্রশ্নের উত্তর দিতে একটুও বেগ পেতে হবে না। সঠিক বানানের জন্য বাসায় রাফ খাতায় না দেখে কঠিন শব্দগুলো লেখার অভ্যাস করবে।
প্রশ্নপত্রে পাঠ্যবই বহির্ভূত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্নের উদ্দীপক পড়েই ঘাবড়ানো চলবে না। ধীরস্থিরভাবে মনোযোগ দিয়ে ঘটনা/কবিতাংশ/উদ্ধৃতিটি পড়ার পর প্রশ্নগুলো পড়লে নিজের থেকেই উত্তরগুলো করতে পারবে।
উত্তরপত্র উপস্থাপনঃ
উত্তরপত্র তথা পরীক্ষার খাতায় অবশ্যই কাটাকাটি, ঘষা-মাজা করা যাবে না। ভুল হলে এক টান দিয়ে কেটে দিবে। খাতায় অবশ্যই পেন্সিল দিয়ে মার্জিন টানতে হবে।
৫নং প্রশ্নের উত্তর (ক) এভাবে সম্পূর্ণ লিখতে হবে এবং স্কেল বসিয়ে নিচে দাগ দিবে। স্কেল ছাড়া হাত দিয়ে দাগ দেয়া যাবে না এতে সৌন্দর্য্য নষ্ট হবে। একটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ হলে এক ইঞ্চি পরিমাণ জায়গা ফাঁকা রেখে আরেকটি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। কোন পৃষ্ঠার ৭৫% অংশ একটি উত্তর শেষ হলে ঐ পৃষ্ঠায় অন্য একটি প্রশ্নের উত্তর না লেখাই ভাল। হাতের লেখা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একই রকম থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, উত্তরপত্র ভাগেভাগে, সুন্দর মার্জিত হলে যিনি উত্তর পত্র মূল্যায়ন করবেন তিনি স্বস্থি বোধ করবেন।
আরও কিছু জরুরি পরামর্শঃ
উত্তর করবে ১০০%। দরকারী ছবি আঁকবে পেন্সিল দিয়ে। অন্যের সহযোগিতা না নিয়ে নিজে নিজে লেখার চেষ্টা করবে। বানান ভুলের কারণে নম্বর কমে যায়। প্রশ্ন নম্বর গুলো সাবনম্বরসহ ঠিকমতো দেয়া হয়েছে তো? একবার মিলিয়ে নেবে। সময় পেলে এক বা একাধিকবার রিভিশন দেবে। খাতার কাভারে রোল নম্বর ইত্যাদি ঠিকমতো লিখেছো কি না তা দেখে নেবে। অতিরিক্ত কাগজ নিয়ে থাকলে সময়মতো সেলাই করে নেবে। পরীক্ষার হলে অযথা হৈ চৈ করবে না। প্রতিদিন সমাপ্ত হওয়া পরীক্ষা নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে নতুন বিষয়ের দিকে মনোনিবেশ করবে।
* পরীক্ষার সেন্টার যেখানেই হোক না কেন তা নিজের বিদ্যালয়ের মতোই মনে করবে। আস্থা রাখবে নিজের উপর, ভরসা রাখবে সৃষ্টিকর্তার উপর।
* প্রবেশপত্র, কলম, পেন্সিল, রাবার, সার্পনার, জ্যামিতি বক্স (যেদিন প্রয়োজন) সবকিছু নিয়ে সময়মত সেন্টারে উপস্থিত হবে।
* প্রশ্নপত্র পেয়ে অস্থির না হয়ে আগাগোড়া একবার পড়ে নেবে ।
* অব্যশই ১০০% অহংবিৎ করবে।
* সময় পেলে এক বা একাধিকবার জবারংরড়হ দেবে।
* অতিরিক্ত কাগজ নিলে সময়মত সেলাই করে নেবে।
* অন্যের সহযোগিতা না নিয়ে নিজে নিজে উত্তর করবে। অন্যের নিকট থেকে নেয়া উত্তর ভুলও হতে পারে।
* যে বিষয়ের পরীক্ষা হয়ে গেছে তার ভালমন্দ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে পরবর্তী বিষয়ের প্রস্তুতি শুরু করবে।
তোমাদের প্রতি রইল দোয়া ও শুভ কামনা
প্রশ্নপত্রে পাঠ্যবই বহির্ভূত যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্নের উদ্দীপক পড়েই ঘাবড়ানো চলবে না। ধীরস্থিরভাবে মনোযোগ দিয়ে ঘটনা/কবিতাংশ/উদ্ধৃতিটি পড়ার পর প্রশ্নগুলো পড়লে নিজের থেকেই উত্তরগুলো করতে পারবে।
উত্তরপত্র উপস্থাপনঃ
উত্তরপত্র তথা পরীক্ষার খাতায় অবশ্যই কাটাকাটি, ঘষা-মাজা করা যাবে না। ভুল হলে এক টান দিয়ে কেটে দিবে। খাতায় অবশ্যই পেন্সিল দিয়ে মার্জিন টানতে হবে।
৫নং প্রশ্নের উত্তর (ক) এভাবে সম্পূর্ণ লিখতে হবে এবং স্কেল বসিয়ে নিচে দাগ দিবে। স্কেল ছাড়া হাত দিয়ে দাগ দেয়া যাবে না এতে সৌন্দর্য্য নষ্ট হবে। একটি প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ হলে এক ইঞ্চি পরিমাণ জায়গা ফাঁকা রেখে আরেকটি প্রশ্নের উত্তর লিখতে হবে। কোন পৃষ্ঠার ৭৫% অংশ একটি উত্তর শেষ হলে ঐ পৃষ্ঠায় অন্য একটি প্রশ্নের উত্তর না লেখাই ভাল। হাতের লেখা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একই রকম থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে, উত্তরপত্র ভাগেভাগে, সুন্দর মার্জিত হলে যিনি উত্তর পত্র মূল্যায়ন করবেন তিনি স্বস্থি বোধ করবেন।
আরও কিছু জরুরি পরামর্শঃ
উত্তর করবে ১০০%। দরকারী ছবি আঁকবে পেন্সিল দিয়ে। অন্যের সহযোগিতা না নিয়ে নিজে নিজে লেখার চেষ্টা করবে। বানান ভুলের কারণে নম্বর কমে যায়। প্রশ্ন নম্বর গুলো সাবনম্বরসহ ঠিকমতো দেয়া হয়েছে তো? একবার মিলিয়ে নেবে। সময় পেলে এক বা একাধিকবার রিভিশন দেবে। খাতার কাভারে রোল নম্বর ইত্যাদি ঠিকমতো লিখেছো কি না তা দেখে নেবে। অতিরিক্ত কাগজ নিয়ে থাকলে সময়মতো সেলাই করে নেবে। পরীক্ষার হলে অযথা হৈ চৈ করবে না। প্রতিদিন সমাপ্ত হওয়া পরীক্ষা নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে নতুন বিষয়ের দিকে মনোনিবেশ করবে।
* পরীক্ষার সেন্টার যেখানেই হোক না কেন তা নিজের বিদ্যালয়ের মতোই মনে করবে। আস্থা রাখবে নিজের উপর, ভরসা রাখবে সৃষ্টিকর্তার উপর।
* প্রবেশপত্র, কলম, পেন্সিল, রাবার, সার্পনার, জ্যামিতি বক্স (যেদিন প্রয়োজন) সবকিছু নিয়ে সময়মত সেন্টারে উপস্থিত হবে।
* প্রশ্নপত্র পেয়ে অস্থির না হয়ে আগাগোড়া একবার পড়ে নেবে ।
* অব্যশই ১০০% অহংবিৎ করবে।
* সময় পেলে এক বা একাধিকবার জবারংরড়হ দেবে।
* অতিরিক্ত কাগজ নিলে সময়মত সেলাই করে নেবে।
* অন্যের সহযোগিতা না নিয়ে নিজে নিজে উত্তর করবে। অন্যের নিকট থেকে নেয়া উত্তর ভুলও হতে পারে।
* যে বিষয়ের পরীক্ষা হয়ে গেছে তার ভালমন্দ নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে পরবর্তী বিষয়ের প্রস্তুতি শুরু করবে।
তোমাদের প্রতি রইল দোয়া ও শুভ কামনা
লেখক: উপাধ্যক্ষ, সৃষ্টি সেন্ট্রাল স্কুল এন্ড কলেজ।
No comments:
Post a Comment